১৯৯৪ সাল, কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে শিক্ষা সফরে এসেছে একটি মেডিকেল কলেজের চতুর্থ বছরের একদল ছাত্র ঝাউ বনের ধারে কয়েকটি বালক ফেরিওয়ালা আর তামশা দেখা মানুষের ভীড়………………………………
“কেউ কেউ দাঁত কেলিয়ে
স্থানীয় ভাষায় চিৎকার করছে
যার ভদ্রস্থ বাংলা হয়
” বেশ্যার সন্তান হয়েছে ” !!
যেন পৃথিবী নামের চিড়িয়াখানায় খুব মজার একটা ব্যাপার হয়েছে , মেডিকেল পড়ুয়াদের মাঝেও এড়িয়ে যাওয়ার ভাব স্পষ্ট , তবে তিনজন ছাত্র এগিয়ে গেলো একজন বাচ্চার নাড়ি কাটল এন্টি কার্টার লাইটারে পুড়িয়ে জীবাণু মুক্ত করে ,নবজাতক ও মা কে নিয়ে কক্সবাজার জেলা হাসপাতালের প্রসূতি পরিচর্যা বিভাগে ভর্তি করলো এর পর এক ক্রিস্টান মিশনারির সাথে যোগাযোগ করে বাচ্চাটির দত্তকের ব্যবস্থাও করলো ওই তিনজন, সব সহপাঠীর কাছে বেশ হাস্যকর ও বিরক্তির কারন ছিল সেই তিন মেডিকেল ছাত্রর এই খাপ ছাড়া (!) কাজ , তবে সেই তিনজন এই কাজটিকে মানবিক কাজ ই মনে করেছিলেন !
(ছবিটি প্রতীকী ছবি)
২৪হেল্পলাইন.কম/২০১৮/