ওরা অন্যদের মত ছুটিতে বেড়াতে যায় নি, ওরা গিয়েছে করোনা প্রতিরোধে মানুষকে সচেতন করতে। করোনা ভাইরাসের চোখ রাঙানো দিনগুলোতে, অনেক মন খারাপের মাঝে অন্তত এটা একটা স্বস্তির গল্প।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল হাসনাত মোহাম্মদ রুম্মান বলেন- দেশে করোনাভাইরাস শনাক্তের আগেই মাস্কের দাম বেড়ে গেছে। অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে দ্বিগুণ বা তারচেয়ে বেশি মূল্যে ভোক্তাদের মাস্ক কিনতে হচ্ছে। এটি ঠিক নয়। সাধারণ মানুষকে প্রতারণা না করে বরং সাহয্যের মনোভাব থাকা উচিত সকলের। এ কারণে আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে বিনামূল্যে ফেস মাস্ক বিতরণ কর্মসূচি গ্রহণ করেছি। এ ধরনের কর্মসূচি আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। তিনি আরো বলেন- গণসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এ কার্যক্রমটি আয়োজনে যৌথভাবে সার্বিক সহযোগিতায় ছিলঃ
১. থ্যাংকস উইং [THANKS WING (Stand for voluntary work)]
২. ২৪হেল্প লাইন ডট কম [24helpline.com]
৩. ফারমার (এপারেল এন্ড ফ্যাশন)[Farmer (Apparel & Fashion)]
৪. কবজ ডট কম (বাংলাদেশের একটি দোকান) [Koboj.com]
এসময় আয়োজকরা আরো জানান যে, বিভিন্ন রকম সেবামূলক কাজ করে থাকেন তারা। তারই অংশ হিসাবে করোনা ভাইরাস সংক্রমন রোধে সাধারণ মানুষের মাঝে এসব মাস্ক বিনামূল্যে বিতরণ করা শুরু করা হয়েছে। এই কাজে সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসার জন্য অনুরোধ জানান তারা। এছাড়াও করোনা ভাইরাসে কাউকে আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন হওয়ার আহবান জানান তারা।
সেবামূলক কাজটি সুষ্ঠু ও স্বাভাবিক ও সুশৃঙ্খল ভাবে শেষ করেতে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল হাসনাত মোহাম্মদ রুম্মান, শুভেচ্ছাদূত আকলিমা আক্তার (আঁখি) ও মাহামুদা আক্তার লিমা, শান্তি দূত ও স্বেচ্ছাসেবক মোঃ রবিউল ইসলাম, মোঃ মাহমুদ হাসান, জাহিদুল ইসলাম ভুঁইয়া, তানভীর জামান, মাহদি হাসান, ফরহাদ জামান, মিনহাজুর রহমান জিম, মোঃ শাকিব, মোঃ আলি হোসেন অনিক সহ অন্যান্য সদস্যরা।